প্রিন্ট এর তারিখঃ নভেম্বর ১৭, ২০২৫, ১০:৪২ এ.এম || প্রকাশের তারিখঃ অক্টোবর ২৫, ২০২৫, ১২:৫৬ পূর্বাহ্ণ
চকরিয়ায় উৎসবমুখর পরিবেশে নতুনকুঁড়ি মেধাবৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন, অংশ নিলেন কোমলমতি শিক্ষার্থীরা
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কোমলমতি
শিক্ষার্থীদের অংশ গ্রহণে দ্বিতীয়বারের মতো উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে নতুনকুঁড়ি মেধাবৃত্তি পরীক্ষা। শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) সকাল ১০টায় উপজেলার সাহারবিল বিএমএস উচ্চ বিদ্যালয় ও পাশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
সাহারবিল ইউনিক ফাউন্ডেশন নামের একটি সংগঠন গতবছর থেকে নতুনকুঁড়ি মেধাবৃত্তি পরীক্ষাটির আয়োজন করে।
ইউনিক ফাউন্ডেশন সূত্রে জানা গেছে, দ্বিতীয়বারের মতো চলতি ২০২৫ সালে নতুনকুঁড়ি মেধাবৃত্তি পরীক্ষা আয়োজন করা হয়েছে। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় থেকে ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থীরা এ পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন।
পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের দায়িত্ব পালন করেন ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা অ্যাড মোঃ সালাহ উদ্দিন কাদের, প্রধান সমন্বয়ক ছিলেন সাহারবিল রেসিডেন্সিয়াল স্কুলের প্রধান শিক্ষক নূর মোহাম্মদ, কেন্দ্র সচিব ছিলেন জনতা ব্যাংক পিএলসি সহকারি মহাব্যবস্থাপক মোস্তফা কামাল রানা, হল সুপারের দায়িত্বে ছিলেন চকরিয়া উপজেলা সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বেঞ্চ অফিসার লুৎফুর রহমান।
পরীক্ষা হল পরিদর্শন করেন সাহারবিল ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. ফয়সল উদ্দিন আহমদ, কৈয়ারবিল ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. নুরুল আলম, চকরিয়া উপজেলা তথ্যকেন্দ্রের তথ্যসেবা কর্মকর্তা জেবুন্নেছা জামান, উপদেষ্টা মো. হাবিবুল্লাহ মুনিরী, শব্বীর আহমদ ওসমানী, শিক্ষানুরাগী ও সমাজ সেবক আলহাজ্ব মোঃ শাহাব উদ্দিন, ব্যাংকার মো. মহসীন আনোয়ার, বিএমএস উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নিরুপম দাশ, ব্যবসায়ী সাহাব উদ্দীন, সাহারবিল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুর রাজ্জাক সহ বিভিন্ন পেশার মানুষ।
নতুনকুঁড়ি মেধাবৃত্তি পরীক্ষার পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অ্যাড সালাহ উদ্দিন কাদের বলেন, ‘চকরিয়া উপজেলার গ্রামাঞ্চলের ছাত্র-ছাত্রীদের মেধার বিকাশ ঘটাতে এই বৃত্তি পরীক্ষার আয়োজন করা হয়। প্রথমবারের চেয়ে এইবার আরো বেশি ছাত্র-ছাত্রী পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে। আগামীবার আমরা ক্লাসের পরিধি আরো বাড়াতে পারবো বলে আশা করছি।
পরীক্ষায় অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীর অভিভাবক চকরিয়া কোরক বিদ্যাপীঠের সিনিয়র শিক্ষক নুরুল ইসলাম বলেন, সন্তানেরা প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় অংশ নিলে জ্ঞানের পরিধি বাড়ে। আমার ছেলে এবারই প্রথম কোনো বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে। বার্ষিক পরীক্ষার আগে এধরণের বৃত্তি পরীক্ষার আয়োজন শিক্ষার্থীদের মেধা মনন বিকশিত করতে সহায়ক ভুমিকা পালন করবে। ##
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত