যুগান্তর,বাংলাদেশের খবর ও অভয় নগর পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

লেখক: আরাফাত চৌধুরী
প্রকাশ: ১ মাস আগে

দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় উল্লেখ-আ’লীগের দোসর বিএনপির যুগ্ম-আহবায়ক,বাংলাদেশের খবরে-আওমী লীগের দাপুটে নেতা,এখন বিএনপির কমিটিতে আর অভয় নগর পত্রিকায়-‘আলীগের’আলীগের দাপুটে নেতা,এখন ইউনিয়ন বিএনপির কমিটিতে আর অভয় নগর পত্রিকায়-আ’লীগেরআ’লীগের দুঃশাসনের সারথি মামুন,খোলস পাল্টে বনে গেছে বিএনপির নেতা শীর্ষক সংবাদগুলো আমার দৃষ্টি গোচর হয়।আমি সংবাদের প্রতিবাদকারী মামুন যুগান্তর সহ অন্যান্য পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।এই সংবাদ সম্পূর্ণ মিথ্যা,বানোয়াট,ভিত্তিহীন,উদ্দেশ্য-প্রণোদিত।

আমি ছাত্র জীবন থেকে মনেপ্রাণে বিএনপির দলকে ভালোবাসতাম,লেখাপড়া শেষেই বিএনপি অঙ্গ সংগঠন যোগদান করি। তারপর থেকে যুবদল ছিলাম,এরপর বিএনপির কমিটিতে ছিলাম। গেল ২১ সালের স্হানীয় নির্বাচনে কৈয়ারবিল ইউনিয়নে ধানের শীর্ষ মার্কায় নির্বাচন করেছি। ২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থানে রাজপথে আন্দোলন করি। ৪ আগষ্ট মহাসড়কে ব্যারিকেট দিলে আ’লীগের স্হানীয় সাবেক এমপি জাফর আলম দলীয় সন্ত্রাস-বাহিনী আর পুলিশ নিয়ে এসে ব্যারিকেট তুলে ফেলে জনতা মার্টেকেটর সামনে মাইক নিয়ে আমাকে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করেন,ওই রাতে আমার বাড়ি লক্ষ্য করে তাঁর সন্ত্রাসী-বাহিনী দিয়ে প্রায় ৩০ রাউন্ড গুলি ছুঁটিয়েছেন। আমার জন্য আমার বৃদ্ধ বাবাকে থানায় নিয়ে শারীরিক,মানসিক নির্যাতন করেছেন। এছাড়াও আমার পরিবারের সকলকে মানসিক নির্যাতন করে,অজস্র টাকা-পয়সা ক্ষয়ক্ষতি করেছিল।কক্সবাজারের উন্নয়নের রুপকার সাবেক ও মন্ত্রী এবং বর্তমানে বিএনপির স্হায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ আমাকেই ধানের শীর্ষের প্রার্থী ঘোষণা করেছিল।দলের র্দূসময়ে দলের হাল ধরে,শারীরিক,মানসিক,আর্থিক নির্যাতন উপেক্ষা করে আজ আমার অবস্থান সদ্য ঘোষিত ইউনিয়ন কমিটির যুগ্ম-আহবায়ক।আমাকে আহবায়ক কমিটিতে রাখার দায়ে টাকা আর গায়ের জোরে,দল থেকে পথভ্রষ্ট ২/৩ জন লোক তারা আ’লীগের প্রভাবশালী নেতার ইন্দনে সাজানো এই নিউজটি প্রকাশ করেছেন।

সংবাদকর্মী হিসাবে তাদের উচিত ছিল তথ্য-উপাত্ত সঠিকভাবে সংগ্রহ করা আর আমার সাথে অভিযোগ তুলে ধরে বক্তব্য নেওয়া। তারা তা না করে মনগড়া নিউজ পরিবেশন করে,আমার মান-ইজ্জত আর দলীয় নেতাকর্মী মাঝে বির্তকিত করা।

যারা আমার বিরুদ্ধে প্রোপাগান্ডা ছড়িয়ে নিউজ করিয়েছেন,তাদের বিরুদ্ধে উর্ধ্বতন নেতা সহ প্রিয় অভিভাবক সালাহউদ্দিন আহমেদ কাছে নালিশ জানাবো এবং নেতাদের পরামর্শে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া প্রস্তুতি আছে,করবো। সংবাদকর্মীদের মধ্যে একজন দলীয় পদবীধারী এবং আমার থেকে চাঁদা চেয়েছিল প্রমাণ আছে।

বাংলাদেশের খবর পত্রিকার প্রতিনিধি একজন ইয়াবা ব্যবসায়ী,তার বিরুদ্ধে চকরিয়া-পেকুয়ায় মামলা আছে,আমি সংগ্রহ করেছি,সে মাদক নিয়ে ধরাও পড়েছি। অপর সংবাদকর্মী বাংলাদেশের খবর পত্রিকার সহযোগী ও লীগের সর্মথিত বলেই তারা অপকটে আমার মানক্ষুন্ন সংবাদ পরিবেশর করেছেন। সর্বপুরি আমি প্রতিবাকারী আজকের সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এর তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি আর আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়া নিয়েছি। সম্মেলনে কৈয়ারবিল ইউনিয়ন বিএনপি যুগ্ম-আহবায়ক মাষ্টার আবু ইউসুফ মোহাম্মদ ইয়াহিয়া,যুগ্ম-আহবায়ক আবু নাঈম,চকরিয়া উপজেলা যুবদল সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ফরহাদুল ইসলাম সহ অসংখ্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

প্রতিবাদকারী-
মামুনুর রশিদ মামুন
যুগ্ম-আহবায়ক
কৈয়ারবিল ইউনিয়ন বিএনপি
চকরিয়া-কক্সবাজার।